প্রস্তাবিত বিধিমালার খসড়া অনুযায়ী, সম্পত্তির হিসাব না দেওয়ার জন্য কোনো অজুহাতই দাঁড় করাতে পারবেন না সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। প্রতিবছর আয়কর বিবরণী জমা দিলেও সরকারের নির্ধারিত দপ্তরে সম্পদের হিসাব দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
এছাড়া প্রস্তাবিত বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো বিষয়ে প্রচারে অংশ নিতে সরকারি চাকরিজীবীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।
তবে সরকারের উন্নয়নকাজ সম্পর্কিত বিষয়ে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা কথা বললে তা ইতিবাচক হিসাবে দেখা হবে। আর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বামী বা স্ত্রীদের কেউ রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলে তা জানাতে হবে।
এছাড়া বিদ্যমান আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, কোনো তদন্ত কমিটিতে সাক্ষ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হয়।এটি বহাল রেখে প্রস্তাবিত সংশোধনে বলা হয়েছে, সাক্ষ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের কোনো নীতি বা সিদ্ধান্তের সমালোচনা করা যাবে না।